Categories
ভেষজ খাদ্য

বহেড়ার খাওয়ার উপকারিতা এবং চুলের যত্নে বহেড়ার ব্যবহার

বহেড়া একটি অত্যন্ত গুনে ভরপুর ভেষজ ও ফল। আয়ুর্বেদিক বিজ্ঞানে এর ব্যবহার ও চর্চা বহুকাল থেকে হয়ে আসছে। শরীর স্বাস্থ ঠিক রাখতে প্রতিদিন বহেরা খাওয়া যেতে পারে। বহেরা খাওয়ার উপরকারিতা অনেক বেশি। বহেরা গাছ আকারে অনেক বড় হয়ে থাকে, এরা লম্বায় ৬০ থেকে ১০০ ফুট ও হতে পারে। এদের গাছের গুড়িও অনেক লম্বা হয়ে থাকে। শীত কালে এর ফল পেকে যায়, তারপর নিজ থেকেই গাছ থেকে খসে পড়ে।

এ গাছের ফল দু’রকমের হয়-এক প্রকার গোল, আরেকটি ডিম্বাকৃতির। এর বাকল ধূসর ছাই রঙের। পাতা কাঁঠাল পাতার মতো মোটা, লম্বায় প্রায় ৫ ইঞ্চি। কাঁচা পাকা বহেড়া ফলের রঙ সবুজ থাকে। পেকে গেলে লাল যার। পর শুকিয়ে ক্রমশ বাদামী। ফলের বাইরের আবরন মসৃণ ও শক্ত এবং ভেতরে একটি মাত্র শক্তবীজ থাকে। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসের ভেতর এর ফল পেকে যায় ।শরীরের নানা রোগ নিরাময়ে বাহেড়া বেশ উপকারী। এ ছাড়া ত্বক ও চুলের যত্নে বহেড়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে।

বহেড়ার খাওয়ার উপকারিতা

আমাদের দেশে ভেষজ চিকিৎসায় ত্রিফলা খুব এ জনপ্রিয় আর এ ত্রিফলার একটি অন্যতম উপাদান হচ্ছে বহেরা। বহেড়ার ওষুধি গুনাগুন বলে শেষ করা যাবে না। চলুন দেখি আসি বহেরা খাওয়ার উপকারীতা এবং চিকিৎসায় এর ব্যবহার।

  1. দীর্ঘায়ু পেতে হলে নিয়মিত বহেরা খেতে হবে,প্রতি দিন বহেড়া ভেজানো পানি এক কাপ করে খেলে দীর্ঘায়ু পাওয়া যায়।
  2. হৃদপিন্ড ও যকৃৎ সুস্থ থাকে নিয়মিত বহেরা গ্রহণ করলে নানান রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  3. কৃমি কমায়, জ্বর এবং অনিদ্রা দূর করে। তা ছাড়াও পাইলস, শ্বাসকষ্ট ও কুষ্ঠরোগের চিকিৎসায় বহেড়া বেশ উপকার করে।
  4. সাদা বা রক্ত আমাশয়ের সমস্যা দেখে দিলে প্রতি দিন সকালে পানির সাথে বহেড়া চূর্ণ এবং মধু মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যাবে।
  5. বহেড়া সর্দি-কাশি কম করে। জ্বর ,সর্দি ,ঠান্ডা ,কাশির সমস্যা থাকলে বহেড়া চূর্ণ আধা চা-চামচ, সামান্য গরম ঘি মিশিয়ে তা আবার গরম করে মধু দিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
  6. প্রাপ্তিস্থান শরীরের কোন জায়গা যদি বেথা পেয়ে ফুলে যায় তাহলে বহেড়ার ছাল বেটে একটু গরম করে ফোলা জায়গায় প্রলেপ এর মতো লাগিয়ে দিলে ফোলা কমে যাবে।

বহেড়া গাছ বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলেই জন্ম হয়। প্রধানত এ গাছ বেশি দেখা যায় ভাওায়ালের অঞ্চল মধুপুর গড়, গাজীপুর, বগুড়া, দিনাজপুর, রামগড়, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং ভারতের ছোটনাগপুর, বিহার, হিমাচল প্রদেশ ও মধ্যপ্রদেশ। পশ্চিমবঙ্গের বীরভুম, বাঁকুড়া ও বর্ধমানের শালবনেও এ গাছ প্রচুর জন্মে। উত্তোলণের সময়: শীতের প্রাক্কালে ফল সংগ্রহ করা হয়।

বহেড়া খাওয়ার নিয়ম

বহেড়ার ওষুধি গুনাগুন পেতে হলে তা অবশই সঠিক নিয়ম মেনে খেতে হবে। নিচে বহেরা খাবার নিয়ম গুলা দেয়া হলো

  1. পেটে যদি হজমের সমস্যা থাকে তাহলে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানির সাথে এক চামচ বহেড়া গুঁড়া এবং মধু মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
  2. ইন্দ্রিয়-দৌর্বল্যেঃ যাদের ইন্দ্রিয়- দুর্বলতা আছে ,অন্য ওষুধ খেয়ে ও কোনো উপকার পাচ্ছে না তারা এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে রোজ তিন ’টি করে বহেড়া বিচির শাঁস খেতে হবে। এর ফলে এই রোগ দ্রুত ভালো হয়ে যাবে।
  3. বড় ছোট আমরা সবাই কম বেশি কৃমির সমস্যায় ভুগে থাকি। বহেরা বিচি ফেলে দিয়ে শাঁসের গুঁড়া ডালিম পাতার রসের সাথে মিশিয়ে খেলে কৃমি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। আমলকী, হরিতকী ও বহেড়া এই তিন ফলের মিশ্রণকে ত্রিফলা বলে। আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ত্রিফলা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী
  4. জ্বর ,সর্দি ,ঠান্ডা ,কাশির সমস্যা থাকলে বহেড়া চূর্ণ আধা চা-চামচ, সামান্য গরম ঘি মিশিয়ে তা আবার গরম করে মধু দিয়েখেলে উপকার পাওয়া যায়।
  5. ডায়রিয়া(Diarrhea) হলে বহেড়ার খোসা পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। অল্প মাত্রায় খেলে এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয় না। তবে ডাক্তারের পরামর্শ মেনে খাওয়া উচিত।
  6. রাতের পর রাত নির্ঘুম কেটে যায়? এখন থেকে চমৎকার ঘুমের জন্য নিয়মিত কুসুম গরম দুধের সাথে এক চা চামচ বহেরা পাউডার মিশিয়ে নিয়মিত খান। অল্প কিছুদিনেই ভালো ফলাফল পাবেন।
  7. হাঁপানি থেকে মুক্তি পেতে বহেড়া বীজের শাঁস ২ ঘণ্টা অন্তর চিবিয়ে খেলে হাঁপানি(Asthma) থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এ পদ্ধতি মেনে চলুন।
  8. শরীরের কোন জায়গা যদি বেথা পেয়ে ফুলে যায় তাহলে বহেড়ার ছাল বেটে একটু গরম করে ফোলা জায়গায় প্রলেপ এর মতো লাগিয়ে দিলে ফোলা কমে যাবে।

চুলের যত্নে বহেড়া

চুল কে বলা হয় মাথার মুকুট। চুলের যত্নে মানুষ কত টাকা পয়সা বায় করেও ও অনেক সময় কাঙ্খিত ফলাফল পায়না। চুলের যত্নে বহেরা অনেক ভালো কাজ করে। এর ভেষজ গুন্ আপনার চুলের নানা রকম সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করে। চুলের যত্নে বহেরা এর
ব্যাবহার দেখে আসি।

চুলের যত্নে বহেড়া
চুলের যত্নে বহেড়া
  • অনেকের অল্প বয়সে চুল পেকে যায় যা দেখতে মোটেও ভালো লাগে না । বহেরার বিচি ফেলে দিয়ে ৩০ গ্রাম ছাল নিয়ে পানি দিয়ে বাটুন। এক কাপ পানিতে গুলে পানি ছেঁকে নিন, এবার সে পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে চুল ওঠা অনেক তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যাবে।
  • অকালে টাক পড়লেঃ টাক সমস্যা আমাদের দেশের পুরুষদের একটি খুবই কমন সমস্যা। দেখা যায় অল্প বয়সে অনেক পুরুষদের মাথার সব চুল পরে যায়। বহেড়া বিচির শাঁস অল্প পানিতে মিহি করে বেটে হেয়ার প্যাক বানিয়ে টাকে লাগালে, টাক সেরে যায়।ফুলা কমানোর জন্যঃ বহেড়ার বিচি বাদ দিয়ে ছাল বেটে একটু গরম করে ফুলায় প্রলেপ দিলে ফুলা কমে যায়।
  • চুল লম্বা করতে চাইছেন? কিন্তু রাতারাতি তো চুল বড় করা সম্ভব না ।তাই ধৈর্য আপনাকে ধরতেই হবে, আর সেই সঙ্গে নিয়মিত সঠিক যত্নও নিতে হবে। চুলের আগা ফেটে গেলে তা কেটে ফেলতে হয়। কারণ, আগা ফাটা থাকলে চুল তাড়াতাড়ি বাড়ে না। আবার চুল ঝরতে থাকলেও তার বৃদ্ধি হয় না। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের যত্ন নিতে এবং পুষ্টিকর খাবার খেতে। তবেই চুল সুস্থ থাকবে, আর লম্বা হবে। নিয়ম করে চুলে বহেরা দিয়ে তৈরী হেয়ার প্যাক লাগালে চুল হবে লম্বা ,ঘন ও মসৃন।
  • চুল পাকা প্রতিরোধে: ১০ গ্রাম পরিমাণ বহেড়ার ছাল পানি মিশিয়ে থেঁতো করে নিন। এ থেঁতলানো বস্তু এক কাপ পানিতে ছেঁকে নিন। এবার পানিটুকু দিয়ে চুল(Hair) ধুয়ে ফেলুন।

বহেড়া দিয়ে তৈরী চুলের প্যাক

নিয়ম করে এ প্যাক লাগালে যে উপকার পাবে তা নিচে আলোচনা করা হলোঃ

    • চুল পাকা রোধ করে।
    • চুলের রুক্ষতা দূর করে।
    • চুল লম্বা ও ঘন করে।
    • চুলের খুশকি সমস্যা দূর করে।
    • চুলের সান ড্যামেজ কমায়।
    • টাক সমস্যা দূর হবে।
    • চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
    • প্রিম্যাচিউর হেয়ার গ্রেয়িং রোধ করে।

      যেভাবে হেয়ার প্যাক লাগাবেন

      আমলকীর রস চুলের জন্য ভালো। চাইলে এর সঙ্গে ঘৃতকুমারী (অ্যালোভেরা) মিশিয়ে নিতে পারেন। এতে চুল নরম হবে আবার কন্ডিশনারের কাজও করবে।

      পেঁয়াজের রস কখনোই সরাসরি চুলে লাগাতে হয় না। পেঁয়াজের অ্যাসিড চুলের ক্ষতি করতে পারে। তাই এর সঙ্গে মেথি ও টকদই মিশিয়ে প্যাক তৈরি করতে পারেন।

      চুল শুষ্ক ও রুক্ষ হলে দুধ ,মধু ,বহেরা পাউডার একসাথে মিশিয়ে চুলে লাগান।

      সপ্তাহে এক দিন যেকোনো একটি প্যাক মাথায় লাগাতে পারেন। ৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।

      শ্যাম্পুর পরিবর্তে। কন্ডিশনার হিসেবে মেথি গুঁড়া দুই থেকে তিন ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। অথবা লেবুর রস, চায়ের লিকার ও পানি একসঙ্গে মিশিয়ে কন্ডিশনার তৈরি করে নিতে পারেন।

      টকদই এর সাথে ত্রিফলা গুঁড়া মিশিয়ে চুলে প্যাক এর মতো ব্যাবহার করুন। এতে চুল পড়া কমে যাবে।

      বহেড়া পাউডার

      বহেরা কে শুকিয়ে চূর্ণ করে বহেরা পাউডার তৈরী করা হয় আপনারা চাইলে ঘরে বহেরা শুকিয়ে নিজেরা গ্রিন্ডার মেশিনে গুঁড়া করে নিতে পারেন। এছাড়া এখন বাজারে ও বহেরা পাউডার পাওয়া যায়। বহেড়ার কোনো কিছুই ফেলার মতো নয়। বহেড়ার ফল, বীজ এবং ছালবিশেষ ভাবে পরিশোধিত করে ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ও চিকিত্‍সা শাস্ত্রে। এর রয়েছে অসংখ্যা ভেষজ গুন্ ,চলুন দেখে আসি ত্বকের যত্নে বহেরা কি ভূমিকা পালন করে।

      বহেড়া পাউডার
      বহেড়া পাউডার

      শ্বেতী রোগেঃ অনেকের এ কুষ্ঠ রোগ বা শ্বেতী রোগ আছে। আক্রান্ত ব্যক্তির নানা রকম ত্বকের সমস্যা দেখা দেয়। নিয়মিত বর্হেড়া বিচির শাঁসের তেল বের করে শ্বেতীর ওপর লাগালে গায়ের রং অল্পদিনের মধ্যেই আগের মতো স্বাবাভিক হয়ে যাবে।

      বহেড়া বীজের শাঁসের তেল ত্বকের সমস্যা দূর করতে অনেক কাজে লাগে। বহেরা বীজ থেকে তেল বের করে আক্রান্ত স্থানে লাগালে ত্বকের সমস্যা ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে যায়।

      বহেড়া পাউডার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এক চামচ বহেড়া পাউডার। ২ চামচ টক দই,এক চামচ মধু এক সাথে মিশিয়ে ফেস প্যাক এর মতো নিয়মিত ব্যাবহার করলে অল্প কিছুদিনের মধ্যে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।

      রোদের পোড়াভাব কমাতে বহেরা পাউডার ব্যাবহার করা যায়। টমেটো পেস্ট করে তার সাথে এক চামচ পাউডার মিশিয়ে মুখে নিয়ম করে লাগাতে হবে। এতে ত্বকের পোড়াভাব কমে যাবে।
      আরোও পড়ুনঃ ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা খাওয়ার উপকারিতা

      অনেকের ত্বকে ব্রণ এর সমস্যা হয়ে থাকে। বহেরা তে আন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে যা ত্বকের ব্রণ সমস্যা কমাতে সাহায্য করবে।

      ক্ষুদামন্দ ও অনিদ্রায় বহেড়া

      আপনি যদি দীর্গদিন ক্ষুদা মন্দা ও অনিদ্রায় ভুগে থাকেন তাহলে এখন থেকেই বহেরা খাওয়া শুরু করেন। বহেরা পেটের বদহজম দূর করে ,খাবার হজমের ক্ষমতা বাড়ায় ,এতে খাবারের প্রতি রুচি বাড়ে। শরীর এর বজ্য কে ডেটক্সিফাই করে বহেরা। এ ফলের খোসা ভালো করে গুঁড়ো করে পানির সাথে মিশিয়ে দিনে দুইবার খেলে ক্ষুধামন্দা দূর হবে।

      প্রতিদিন রাতে এক চামচ বহেরা পাউডার গরম দুধ আর মধু মিশিয়ে খেলে আপনার ঘুম ভালো হবে। বহেড়া শরীর কে ঠান্ডা রাখে ,অনিদ্রা দূর করে। তাই আপনি যদি একটি চমতকার ঘুম চান তাহলে এখন থেকে বহেরা খাবার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

      চাষাবাদের ধরণ

      গ্রীষ্মকালে এই গাছে ফুল আসে। তারপর হয় ফল। সেই ফল পুষ্ট হয় শীতের প্রাক্কালে। তারপর আপনা আপনি ঝরে পড়ে। এই গাছ রোপনের দরকার হয়না। পতিত জমির ধারে, জমির আইলে এটি আপনা আপনি জন্মে।
      আরও পড়ুনঃ জানলে অবাক হবেন পাথরকুচি পাতা খাওয়ার উপকারিতা

      বহেড়া ফুল

      গ্রীষ্মকালের একদম শুরুতে বহেরা গাছে ফুল আসে। বহেড়ার ফুল দেখতে হালকা হলুদ ও কমলা রঙের হয়ে থাকে। এ ফুলগুলা আকারে বেশি বড় হয় না। এর ফুল ডিম্বাকৃতির প্রায় ১ ইঞ্চির মতো লম্বা কাঁচা ত্রিফলার অন্যতম ফল বহেড়া। লোকশ্রুতি আছে, বহেড়া ভেজানো এক কাপ পরিমাণ পানি নিয়মিত পান করলে দীর্ঘায়ু হওয়া যায়।

      বহেড়া ফুল
      বহেড়া ফুল

      সুদীর্ঘকাল ধরে এর বীজ, ফল, বাকল প্রভৃতি নানা রোগ প্রতিরোধ এবং চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ে আসছে। এর গুনাগুলি বলে শেষ করা যাবে না। সুস্থ থাকতে হলে নিয়মিত বহেরা খেতে হবে। বলা বাহুল্য বহেড়া একটি চমৎকার ওষুধিগাছ এবং এর ভেষজ গুণাবলীর উপকারিতা অনেক। শরীর সুস্থ রাখতে ,ত্বক ও চুল সুন্দর রাখতে বহেরা খুব এ প্রয়োজনীয় একটি ভেষজ। তাই আমাদের প্রাত্যহিক রুটিনে নিয়মিত বহেরা খাওয়ার এবং ব্যবহার এর অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। বহেরা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে সবাইকে জানাতে হবে।

2 replies on “বহেড়ার খাওয়ার উপকারিতা এবং চুলের যত্নে বহেড়ার ব্যবহার”

বহেরার বিচির শাসের তৈল কিভাবে বানায়

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *