Categories
খাদ্য তালিকা

পটাসিয়ামের উপকারিতা

পটাসিয়াম নামটা আমরা প্রায়ই শুনে থাকি। যেমন: কেউ বলে, “বেশি করে পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাও” আবার কেউ বলে, “পটাসিয়াম এর পারমাণবিক সংখ্যা কত”? এসব কথার মাধ্যমেই বোঝা ‘পটাসিয়াম’ শব্দটা খুব বেশি একটা অপরিচিত নয় আমাদের কাছে। কিন্তু এই পটাসিয়াম নিয়ে অনেক কিছু জানার আছে ; কারণ আমরা শুধু পটাসিয়াম শব্দটার সাথে পরিচিত,এর বিস্তর তথ্য কয়জনইবা জানি।
পটাসিয়ামের উপকারিতা

পটাসিয়াম হলো একটি রাসায়নিক উপাদান বা পদার্থ। একাডেমিক দিক দিয়ে চিন্তা করলে পটাসিয়াম একটি পদার্থ যার পারমাণবিক সংখ্যা ১৯ এবং প্রতীক K।পটাসিয়াম দেখতে কিছুটা রুপালি-সাদাটে বর্ণের। আবার খাদ্য ও স্বাস্থ্যর দিক দিয়ে চিন্তা করলে পটাসিয়াম হলো গুরুত্বপূর্ণ একটি মিনারেল যা আমাদের শরীরের সকল স্থানের টিস্যুর কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে। আমাদের আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের পটাসিয়ামের উপকারিতা সম্পর্কে নানা তথ্য তুলে ধরবো।সেই পর্যন্ত আমাদের আর্টিকেলের সাথেই থাকুন। চলুন দেখে নিই পটাসিয়ামের উপকারিতা নিয়ে আজকের আয়োজনে যা থাকছে—

পটাসিয়ামের উপকারিতা
পটাসিয়াম অক্সাইড এর স্ফুটনাঙ্ক
পটাসিয়াম অক্সাইড এর গঠন
পটাসিয়াম অক্সাইড এর সংকেত
পটাসিয়াম জাতীয় খাবার
পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেট এর কাজ
পটাসিয়াম ক্লোরাইড এর কাজ

পটাসিয়াম আমাদের শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট হিসেবে কাজ করে। এখন আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন ইলেক্ট্রোলাইট কি? সেটা নিয়ে পরে আলোচনায় আসছি। চলুন তাহলে এবার মূল কথায় আসি।

পটাসিয়ামের উপকারিতা

পটাসিয়ামের উপকারিতা দুই ধরনের একটি স্বাস্থ্যগত উপকারিতা অন্যটি ল্যাবরেটরিতে বিভিন্ন বিক্রিয়া করতে পটাসিয়াম প্রয়োজন হয়।পটাসিয়ামের রাসায়নিক উপকারিতা পরে জানব আগে স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে ধারণা লাভ করি।

আগেই বলছি পটাসিয়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ মিনারেল। আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় খাদ্যের ছয়টি উপাদান থাকা জরুরী। মিনারেল হলো তার মধ্যে অন্যতম। এই মিনারেল আমাদের শরীরকে বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। পটাসিয়ামের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে নিচে দেওয়া হলো:

ক্রোনিক ডিজিজ দূরে রাখে: আজকাল ক্রোনিক ডিজিজ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সতেজ, ক্যামিকেলমুক্ত ও পুষ্টিকর খাবারই পারে আমাদের এই ধরনের রোগ থেকে মুক্তি দিতে। আমাদের শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সুস্থ সবল রাখতে ভিটামিন ও মিনারেল খুব গুরুত্বপূর্ণ। পটাসিয়াম আমাদের শরীরকে হার্টের সমস্যা, কিডনি সমস্যা, ক্যান্সার ও টাইপ-টু ডায়াবেটিস রোগ থেকে দূরে রাখে অর্থাৎ এসব রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস করে।

কিডনির ফাংশন নিয়ন্ত্রণ করে: যারা পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করে না তখন তাদের শরীরে পটাসিয়ামের অভাব দেখা যায়। পটাসিয়াম এর অভাব হলে কিডনি তখন ক্যালসিয়াম পুনরায় শোষণ করতে চায় এবং অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম কিডনিতে পাথর সৃষ্টি করে। আর এই পটাসিয়াম কিডনিতে পাথর সমস্যা দূরে রাখতে সহায়তা করে।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা পালন করে:
যাদের উচ্চ আছে তারাই জানে প্রতিটা খাদ্য কি পরিমাণে বাছাই করে খেতে হয়। গবেষণায় দেখা গেছে যে, লো সোডিয়াম খাবার ও হাই পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে।অর্থাৎ যেসব খাদ্যে কম পরিমাণে সোডিয়াম আছে ও যেসব খাদ্যে বেশি পরিমাণে পটাসিয়াম আছে সেই খাবারগুলো খেলে ব্যক্তির উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

হার্টের ফাংশন সচল রাখে: উচ্চ রক্তচাপ থেকেই যত সমস্যার উদ্ভব হয়। যাদের সব সময় উচ্চ রক্তচাপ ও রক্তের সুগার লেভেল বেশি থাকে অর্থাৎ ডায়াবেটিস বেশি থাকে তাদের হার্টের সমস্যা ও কিডনি জটিলতায় ভোগার সম্ভাবনা বেশি থাকে।তাই পটাসিয়াম যেহেতু উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে তাই হার্টের ফাংশনও সচল রাখতে সহায়তা করে।

কোষের পানিসাম্যতা রক্ষা করে: আগেই বলেছিলাম পটাসিয়াম ইলেক্ট্রোলাইট হিসেবে কাজ করে। ইলেক্ট্রোলাইট মানে হলে পানিসাম্যতা বজায় রাখা। আমাদের কোষের ভেতরের ও বাইরের যে চাপ তা পটাসিয়াম নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। গরমের সময় শরীর থেকে অতিরিক্ত লবণ ও পানি বের হয়ে যায় ফলে কোষের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু পটাসিয়াম এই ভারসাম্য বজায় রাখে বলেই আমরা সুস্থ থাকি।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে: পটাসিয়াম রক্তের গ্লুকোজ লেভেল কমাতে সাহায্য করে ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি খুবই উপকারী। আবার পটাসিয়াম রক্তনালী পরিষ্কার রাখে।

নার্ভ সিস্টেম সচল রাখে: পটাসিয়াম আমাদের শরীর ও ব্রেইনের নার্ভ ফাংশনের সাথে সংযোগ স্থাপনে সহায়তা করে। ফলে আমরা খুব দ্রুত প্রতিবর্তী ক্রিয়ায় সাড়া দেই।

হাড় ও পেশির জন্য: বয়স বাড়ার সাথে সাথে পেশি শক্তি কমে যায় ও পেশি নষ্ট হয়ে যায়।পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার পেশির ক্ষয় রোধ করে ফলে পেশির শরীরের ভর সংরক্ষণে কোনো সমস্যা হয় না।আর পেশি সংরক্ষণ থাকলে আমাদের হাড়ও মজবুত থাকবে।

উপকারিতা তো জানলেন তাহলে নিশ্চয়ই বুঝতেই পারছেন পটাসিয়াম আমাদের শরীরের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ একটা মিনারেল।তবে উপকারিতা জানার পাশাপাশি কিছু অপকরিতা না জানলেই নয়।

সতর্কতা: পটাসিয়াম কিডনিতে পাথর ও কিডনি সমস্যা দূরে রাখলেও যারা ইতিমধ্যেই কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়েছেন তাদের জন্য পটাসিয়াম মোটেই ভালো নয়। এই জন্য নিউট্রিশনিষ্ট বা ডাক্তাররা কিডনি রোগীর ডায়েটে পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার কম রাখেন।

পটাসিয়ামের অপকরিতা

আসলে কোনো সতেজ, তাজা খাবারের কোনো অপকরিতা নেই। কিন্তু যখন কেউ অতিরিক্ত পরিমাণে খায় বিপদটা তখনই ঘটে।পটাসিয়ামের অপকরিতা না বলে আমরা এটাকে পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার ব্যাপারে সতর্কতা বলতে পারি ।

পটাসিয়াম অক্সাইডের স্ফুটনাংক

ল্যাবরেটরিতে যে পটাসিয়াম আছে সেটাকে যদি আপনি বাতাসের সংস্পর্শে রাখেন তাহলে সেটি বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেনের সাথে মিশে পটাসিয়াম পার অক্সাইড গঠন করবে।আর পটাসিয়াম অক্সাইড হলো একটি আয়নিক যৌগ যা পটাসিয়াম ও অক্সিজেনের দ্বারা গঠিত হয়েছে। পটাসিয়াম অক্সাইড দেখতে কিছুটা ধূসর বর্ণের ।অতিরিক্ত অক্সিজেনের সাথে পটাসিয়াম পুড়ে পটাসিয়াম অক্সাইডে গঠন করে।

পটাসিয়াম অক্সাইডের স্ফুটনাংক 1032 K ​(759 °সে, ​1398 °ফা)।
পটাসিয়াম অক্সাইডের গলনাংক 336.53 K ​(63.38 °সে, ​146.08 °ফা)।

নোট: এখানে K দ্বারা কেলভিন একক,,°সে দ্বারা সেলসিয়াস এবং °ফা দ্বারা ফারেনহাইট তাপমাত্রা বোঝানো হয়েছে।

পটাসিয়াম অক্সাইডের গঠন

পটাসিয়াম অক্সাইড রাসায়নিক এই পদার্থটি আজকাল নানাভাবে ব্যবহার হচ্ছে। পটাসিয়াম অক্সাইড সম্পর্কে এতক্ষণ জানার পর এবার পটাসিয়াম অক্সাইডের গঠন না জানলেই নয়।

পটাসিয়াম অক্সাইডের সংকেত

রসায়নে সব পদার্থকে সংক্ষেপে প্রকাশ করা, সহজে চিনার জন্য ও বিক্রিয়ার জন্য সংকেত ব্যবহার করা হয়। তেমনি পটাসিয়াম অক্সাইডের সংকেত হলো: K2O।

পটাসিয়াম জাতীয় খাবারের তালিকা

পটাসিয়াম জাতীয় খাবারের তালিকা
পটাসিয়াম জাতীয় খাবারের তালিকা;

যেসব খাবারে পটাসিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকে সেগুলোই পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার বলে পরিচিত। আমাদের দৈনন্দিন খাবার তালিকায় পটাসিয়াম জাতীয় খাবার রাখতে পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের নাম জানা খুব জরুরী। আমাদের আর্টিকেলে কয়েকটি খাবার যেগুলোতে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে পটাসিয়াম আছে সেই নিয়ে আজ জানাবো। নিচে তা তুলে ধরা হলোঃ

  • কলা
  • খেজুর
  • অ্যাভোকেডো
  • সব ধরনের বাদাম
  • মিষ্টি আলু
  • মিষ্টি কুমড়ো
  • মিষ্টি কুমড়োর বিচি
  • শিমের বিচি
  • ফ্লাক্স সিডস
  • দই
  • দুধ
  • কমলা
  • স্যালমন মাছ
  • কিসমিস
  • ফলমূল ও শাকসবজি

এছাড়াও আরো পটাসিয়াম জাতীয় খাবার আছে ,তবে এই খাবারগুলোতে পটাসিয়াম বেশি পরিমাণে আছে।

পটাসিয়াম পার-ম্যাঙ্গানেটের কাজ

পটাসিয়াম পার-ম্যাঙ্গানেট গন্ধহীন ,কঠিন ও ফ্যাকাশে বর্ণের তবে পানিতে দিলে গাঢ় বেগুনি বর্ণের হয়। মূলত এটি একটি অক্সিডাইজিং এজেন্ট।পটাসিয়াম পার ম্যাঙ্গানেটের সংকেত হলো KMnO4।

পটাসিয়াম পার ম্যাঙ্গানেটের কাজ বলতে এটি সাধারণত রাসায়নিক কাজে বেশি ব্যবহার করা হয়। চলুন পটাসিয়াম পার ম্যাঙ্গানেটের কিছু কাজ সম্পর্কে জেনে নিই-

১৷ কৃষি শিল্পে ব্যবহার করা হয়।যেমন মাছ চাষে, জমি চাষের মাটিতে প্রয়োগ করা যায়।

২৷ চিকিৎসাক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। যেমন।ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা (একজিমা) দূর করতে।

৩৷ ক্ষতিকর ছত্রাক ও ব্যাক্টিরিয়া ধ্বংস করতে ব্যবহার করা হয়।

৪৷কারখানার পানিতে বিভিন্ন ক্ষতিকারক পদার্থের উপস্থিত আছে যা পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে।এসব পানি শোধনের জন্য পটাসিয়াম পার-ম্যাঙ্গানেটের প্রয়োজন হয়।

সর্তকতা:

পটাসিয়াম পার ম্যাঙ্গানেট ত্বকের প্রয়োগের সময় অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ডোজমতো ব্যবহার করতে হয় নয়তো ত্বক জ্বলে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
আরোও পড়ুনঃ জেনে রাখা ভালো চর্বি কমানোর খাবার তালিকা

পটাসিয়াম ক্লোরাইডের কাজ

পটাসিয়াম ক্লোরাইড হলো একটি মেডিসিন; মূলত যেসব মানুষ বেশি পরিমাণে পটাসিয়ামের অভাবে ভুগছেন তাদের জন্য এবং এটি খেতে ডাক্তার নিজে পরামর্শ দিয়ে থাকেন।পটাসিয়াম ক্লোরাইড সবাই খেতে পারেন না। খেলে নানা শারীরিক জটিলতা হয়। শারীরিক জটিলতা জানার আগে আসুন জেনে নিই পটাসিয়াম ক্লোরাইডের কাজ নিয়ে-

১) যেসব মানুষে শরীর লো পটাসিয়াম লেভেল তাদের জন্য পটাসিয়াম ক্লোরাইড বেস্ট।শরীরে পটাসিয়াম লেভেল কম থাকলে তাকে হাইপোক্যালিয়া বলে। এই হাইপোক্যালেমিয়ার সমস্যা সমাধানে পটাসিয়াম ক্লোরাইড ব্যবহার করা হয়। এটাই মূলত পটাসিয়াম ক্লোরাইডের আসল কাজ।

২) এছাড়াও পটাসিয়াম ক্লোরাইড খেলে পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের যেসব উপকারিতা আছে সেগুলো সব পাওয়া যাবে।

পটাসিয়াম ক্লোরাইডের সতর্কতা

পটাসিয়াম ক্লোরাইড খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। ডাক্তার বা বিশেষজ্ঞ ছাড়া অন্যকারো বা নিজের মতো করে এই ঔষধটি খাওয়ার দরকার নেই। এছাড়াও আরো কিছু সতর্কতা মেনে চলবেন।

  1.  যাদের শরীরে অতিরিক্ত পটাসিয়াম আছে তারা পটাসিয়াম ক্লোরাইড খাবেন না।
  2. যারা কিডনি রোগে আক্রান্ত তারা এই ঔষধটি এড়িয়ে চলুন।
  3. যাদের লিভারে সমস্যা আছে তারাও এটি এড়িয়ে চলুন ।
  4. গর্ভবতী মায়েরা জেনে বুঝে সচেতন না হয়ে সেবন করবেন ন।
  5. এছাড়াও সর্বসাধারণের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাবেন না।

পটাসিয়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মিনারেল। আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে; নয়তো বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়বে। গবেষণায় দেখা গেছে যে একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের দৈনিক ৩৪০০ মিলিগ্রাম এবং একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার ২৬০০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত। তবে বয়স ও কাজের ধরন, ওজন ,উচ্চতা অনুযায়ী এয পরিমাণ কমবেশি হতে পারে।

আমাদের আজকের আর্টিকেলে আপনারা জানলেন পটাসিয়ামের উপকারিতা ও পটাসিয়াম নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। পটাসিয়ামের অভাব হলে আজকাল যেসব সাপ্লিমেন্ট খাওয়া হয়, তবে সেগুলো অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে। শারীরিক খাদ্যাভ্যাসের ব্যাপারে আমাদের সবাইকে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করে সব ধরনের খাবার ও ঔষধ গ্রহণ করতে হয়।

তো বন্ধুরা ,আজ তো জানলেন পটাসিয়ামের উপকারিতা নিয়ে, এরপর আপনাদের জানাবো অন্য কোনো খাদ্য উপাদান বা স্বাস্থ্য সম্পর্কিত নতুন কোনো তথ্য নিয়ে; সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আমাদের আর্টিকেলের সাথেই থাকবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *